সরকারী ব্যাংক বলতেই একটা বিতৃষ্না কাজ করতো, মাঝে মধ্যে বাবার চেক নিয়ে সোনালী ব্যাংক সিলোনীয়া শাখায় একটা চেক নিয়ে যেতাম হিসাব নং ১৬২ সফি ষ্টোর, দেখতাম চেক নিয়ে লাইনে দাড়ানো, কাউন্টারে চেকের টোকেন টা নিয়ে সিরিয়াল ধরে দাড়িয়ে থাকার এক পর্যায়ে ভেতর থেকে ডাক পড়তো, আপনার স্বাক্ষর তো মেলে না,চশমার ফাক দিয়ে আড়চোখে সিগনেচার কার্ডটা দেখে প্রায় সবাইকে ওই এক কথাই বলতে।শুনতাম।
তারপর দেন দরবার করে মানুষ টাকা লেনদেন করতো সব গুলো সরকারী ব্যাংকেই একই চিত্র।
চিত্রটা বদলালো থার্ড জেনারেশান প্রাইভেট ব্যাংক গুলোর কল্যানে।
প্রাইভেট ব্যাংকার দের বিয়ের বাজারে বেশ কদর বাড়লো, পুরো পেশার লোকদের আন্তরিকতাপুর্ন সেবা আর
প্রাইভেট ব্যাংক বলতে এক সময় আমাদের মনের মধ্যে ভেসে উঠত একদল তরুন ফিটফাট সদা হাস্যময় মু খে সব সময় হাতটা বাড়িয়ে রাখতো, উদ্দেশ্য গ্রাহক সেবার মাধ্যমে ব্যবসা সম্প্রসারন।
দু দুটো থার্ড জেনারেশন ব্যাংক আর একটা মল্টি ন্যাশনাল ব্যাংকে কাজ করার কল্যানে খুব কাছে থেকে দেখেছিলাম বটে।
কিন্তু ডিপোজিট স্বল্পতা আর লোন বৃদ্বির জন্য আউট সোসিং নিয়োগের মধ্য দিয়ে সে যুগ প্রায় যায় যায় করছে, অফিসে অফিসে ডিপোজিট এর জন্যরা গুরছে থার্ডস্তা পার্টি। রাস্তায় লোকেশন আর অধিক শাখা খোলার কারনে ব্যাংক গুলি তারল্য সংকটে পড়ে আর এই সময়ের সরকারী আধাসরকারী ব্যাংক গুলির তারল্য সংকট তো দুরে থাক উল্টো যদি চার জন মানুষককে কেবল দায়ী করা যায়, যাদের ব্যাংক ব্যাবস্হা নিয়ে কোন রকম কোন মাথা ব্যাথা নেই। হাজার হাজার কোটি লুটে নিলো।
বেসরকারী এই সব আউর্ট সোর্স দের মধ্যে কতিপয় মন্দ লোকের কারনে সব ব্যাংক গুলির গায়ে ও কালির আছড় লাগতে শুরু করলো কিছু কিছু।
একটা ব্যাংকের চাকরীর কোন লাইন ঘাট করা যায় কিনা সে জন্য দশ লক্ষ টাকা দিতে সম্মত কয়কজনকে দেখে সত্যিই অবাক এবং হতাশ ও বটে।
কদিন আগে সেন্সর লাগিয়ে বুথের টাকা জালিয়াতদের মধ্যে অসাধূ কতিপয় লোকবল ছিলো তাই কেন্দীয় ব্যাংকের কিছু নতুন নিয়ম কানুন আসবে এটাই স্বাভাবিক।।তাই বলে পাবলিক মানি চাহিবা মাত্র বাহককে দিতে বাধ্য হলেও
আজ সিটি ব্যাংক ভি আই পি রোড শাখায় গিয়ে স্বয়ং ম্যনেজার যেন নিয়মের দোহাই দিয়ে অামি আর আমাদের ব্যাবস্হাপক (হিসাব ও অর্থ) দু জনকে হাই কোর্টই দেখালেন।
ঘটনাটা এ রকম আমার এম ডি স্যার ও ইডি স্যার চায়নাতে অবস্হান করছেন তো ইডি স্যারের ব্যাক্তিগত একাউন্টের একটা চেক তাও একাউন্ট পে চেক ক্লিয়ারিং এর মাধ্যমে আসলো। টাকা থাকা স্বত্বেও ডিজঅনার হলো। একটা লিখিত সাইন করা ট্রান্সপার রিকোয়েষ্ট ছিলো। ম্যানেজার এর মেইলে ও তিনি অথারাইজেশন দিলেন কিন্তু ওটা ইয়াহু মেইল থেকে ছিলো কিন্তু ব্যাংক রেকর্ডে জি মেইলের এস্রেস দেয়া ছিলো তাই ওটাও একসেপ্ট হলোনা, উই চ্যাট আার হোয়াটস এপ এ স্যার কানেক্টেড ও ছিলেন কিন্তু হোয়াটস এপ এ তো ভিডিও কলিং হয় না, আর উই চ্যাট আসলে নেট এর গতির কারনে অনেক স্লো থাকায় অডিও কলে কখা বলা যাচ্ছিলো, তাই চেহারা না দেখা গেলে ম্যানেজার সাহেব কি করে কনফার্ম হবেন।
হায়রে কপাল এই রকম আবুল ছোদারে কেমনে যে ম্যানেজার বাণাইলো,
হেয় জানে না চায়না খেকে জি মেইল কাজ করে না আর ফেইসবুক বন্ধ।
আাবার স্মাটনেস ও দেখায় স্যার আমি আন্তরিক ভাবে চেষ্ঠা করছি বলে!!!"!
সাাইফুল অালম, জাদীদ গ্রুপ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন