বৃহস্পতিবার, ২২ মার্চ, ২০১৮

সমসাময়িক গদ্য

তিন বচছরের ছোট একটা
বাচছা মেয়ে ধর্ষিতা হয়
দিন পুরুরে।
দুঃখে,ক্ষোভে,বিকটতর রাগে
আর কতটা বিবেক থাকে বাগে।
অপমানে,লজ্জয় আর অভিমানে
বোবা হয়ে যাচ্ছি কি সব?
জন্ম কেন এ বংগেতে অপমানে।

হারামীর দল দাবডে যাচছে
শুয়োর  যতো কুডিয়ে খাচছে
সমাজ,রাষ্ট, আস্তাকুডে যায়
নষ্ট পুরুষ ভ্রষ্ট পথেই খায়।

অনায়াসে পার পাচছে ধর্ষকেরা
বড্ড কঠিন  অক্ষত ঘরেফেরা।

এককীত্বে কি বিনিদ্র কি সুখনিদ্রায় ,উষ্ণতায় কি
বরফ যেনো শীতলতায় ফাটে
অস্সহ্য তাই প্রতিটি পল কাটে

ভোরের আলোরন প্রতিক্ষাতে
,দরজার বাইরে সকালের বাস্ততা প্রতিক্ষায় থাকে ঘুম রোজ প্রভাতে।

কখননতবে সকাল হবে বলে

আজ আমার নেই
ঘুমানোর না তাড়া  নেই
সকালের আলোকমালায়
একাকিত্ব ছাড়া কোনো কিছুই নাই।
এটাই কি নিশ্চিত নিয়তি,
একলা জেগে কাটানো রাত যেনো
তেমন তরো   দিনটা ও  যদি কাটে একলা একা।

তাই বলে কি রাতের তারা গুলি হাতছানি দেয়  বিনিদ্র রাতের সঙ্গী হতে তারার দলের গল্পের আসরে, মাডিয়ে পায়ে আধার সতো,সংগী করে বুকের ক্ষত।
তারাগুলো  যাক ডুবে যাক রাতের আকাশ ছেড়ে
আমি না হয় আর একটা রাত
শেষ তারাটার আডাল অবধি  কাটিয়ে দেবো  ভেবে ভেব
প্রভাত আলোর ছোয়ায় যদি
আলোকিত হয় যতোসব
ধর্ষক আর নারী লিপ্সু নৃপুঃসক দল।
ইভটিজিং এ ঘরকুনো সব
বাচাছা মেয়ে দরজা ভেংগে
বুক ফুলিয়ে ডাকবে ওদের
খানকীর ছাওয়াল
আয়তো দেখি,সুর্য্যের তেজে
পুডিয়ে দেবে নষ্ট পুরুষ বেজাত যতো বেওয়ারিশ কুকুর গুলো।
কি করে যে কুপিয়ে যখম
শিক্ষাগুরু, হারামজাদা স্বর্গে যাবে,টিকেট দিছে ওর কোন বাপ।
পেট ভরে না নষ্টক্ষুধা সরকারী ও বেশ্যাবাজ আর বোতলপ্রেমি
মাতাল গুলোর,দাতাল শুয়োরনহাসছে যেনো,
চকচকে চোখ ঘুষের টাকায়,
দিনকে এরা রাত করে দেয়
টাকায় বিকোয় সমাজপতি।

আধার কেটে উঠত যদি
জাগতো যদি ভোর।
সেনালী দিন আসুক
আমাদের ই উঠান জুড়ে।


.সুন্দর অাগামীর ....

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন